দেশের রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অ’পরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। আগামী তিন দিনে এই বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। সোমবার (১০ মে) আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদফতর ঈদে বৃষ্টিপাতের বিষয়ে জানিয়েছে, ঈদের দিনও ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকবে। এদিকে পবিত্র ঈদুল ফিতর আগামী বৃহস্পতিবার (১৩ মে) বা শুক্রবার (১৪ মে) অনুষ্ঠিত হতে পারে যা নির্ভর করছে চাঁদ উঠার ওপরে।
গতকাল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে তাপমাত্রা ছিল মাত্র ৪টি অঞ্চলে। তার মধ্যে সীতাকুণ্ডে ছিল ৩৬ দশমিক ৫, ফেনীতে ৩৬ দশমিক ১ ও কুতুবদিয়ায় ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর রাঙ্গামাটি ও যশোরে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস করে তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এর বাইরে দেশের সব অঞ্চলের তাপমাত্রা ছিল সহনীয়।
আবহাওয়াবিদ ওম’র ফারুক জানান, বৃহস্পতিবার বা শুক্রবার দেশে ঈদুল ফিতর হতে পারে। দেশে এখন যা বৃষ্টিপাত আছে, ওই সময় আরও একটু বাড়তে পারে। ১৫ মে’র পর থেকে দেশে বৃষ্টিপাত কমতে পারে।
তিনি আরও জানান, দেশে বিছিন্নভাবে কিছু এলাকায় তাপমাত্রা একটু বাড়তি আছে। এটাকে তাপদাহ বলছি না, মানে স্বাভাবিক তাপমাত্রা বিরাজ করছে। ঈদের দিনও এ রকমই থাকতে পারে। মানে তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে পারে ঈদের দিন।